করণা আবহ দেশে তৈরি হবার পর বন্ধ করা হয়েছিল স্কুল ও কলেজ গুলি। সরকারি আইন বিধি মেনেই ১৬ মার্চ থেকে বন্ধ স্কুল ও কলেজ। আর তারই মধ্যে চরম অনিশ্চয়তায় দিন কাটছে প্রায় ৩৩ কোটি পড়ুয়ার। স্কুল প্রশাসন এবং অভিভাবকদের অবস্থাও একই। তবে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী রমেশ নিশংক পোখরিয়াল একটি টিভি সাক্ষাৎকারে জানান সম্ভবত ১৫ আগস্টের পরই স্কুল ও কলেজ দেশে খুলে দেওয়া হবে। তবে নির্দিষ্ট কোনো দিন এখনো ঘোষণা করেননি।
তবে এটি নিশ্চিত যে জুলাই মাসের আগে স্কুল ও কলেজ খোলার কোনো সম্ভাবনাই নেই। তবে সংক্রমণ হার যদি কমে তাহলে সে ক্ষেত্রে অন্য ধরনের পরিকল্পনার কথা সরকার ভাবতে পারে। প্রথমে কলেজ ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের ক্লাস এবং পরবর্তী ধাপে মাধ্যমিক ও প্রাথমিক স্তরের ক্লাসগুলো খোলা হবে। স্কুলের সময়সীমা দু’ভাগে ভাগ করে প্রথমভাগে অর্ধেক পড়ুয়া এবং দ্বিতীয় ভাগে বাকি অর্ধেক পড়ুয়াদের ডাকা হবে।
সাক্ষাৎকারে পোখরিয়াল আরো বলেন ” যে পরীক্ষাগুলো হয়ে গিয়েছে এবং হবে সেসবের ফল ১৫ই আগস্টের মধ্যে ঘোষণা করার চেষ্টা করা হচ্ছে”। অবশ্য রাজ্যের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে স্কুল-কলেজ খোলা নিয়ে এখনও কোনও নির্দেশিকা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে পাঠানো হয়নি।