বহুদিন পর খুললো মদের দোকান, ভিড় সামলাতে হিমশিম পুলিশ

মদের দোকান খোলার পর রীতিমতো ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হল পুলিশকে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এদিন ভিড় সামলানোর জন্য লাঠিচার্যও করতে হয়েছে। মুম্বাইতে মদের দোকান খোলা নিয়ে সরকারি আমলাদের করা ঘোষণার পর রাস্তায় রাস্তায় ভিড় শুরু হয়ে যায়।

এদিকে বেশ কিছু জায়গা যেরকম শোলাপুর ,আওরাঙ্গাবাদে জেলা আধিকারিকরা মদের দোকান খোলার অনুমতি দেয়নি।

বেঙ্গালুরুর মতন বেশ কিছু বড় শহরে এদিন মদ কেনার জন্য লম্বা লাইনে গ্রাহকদের দাঁড়াতে দেখা যায়। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার যেসব রীতিনীতি এতদিন সরকার বলে এসেছে সেগুলো কে যে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো হচ্ছে তাতে কোনো দ্বিমত রইল না। এমনকি বহু লোক ধাক্কাধাক্কি এবং ঠেলাঠেলির অভিযোগ জানিয়েছেন, বেঙ্গালুরুর বিভিন্নস্থানে প্রচুর পরিমাণে মহিলা গ্রাহকদের সামলাতে হিমশিম খেতে হয়েছে মদ দোকানের মালিকদের।


আমাদের রাজ্য কলকাতাতেও একই অবস্থা লক্ষ্য করা গেছে যেখানে মদ কিনতে আসা গ্রাহকরা সামাজিক দূরত্বকে রীতিমতো বুড়ো আঙুল দেখিয়েছে।

এক্সাইজ ডিপার্টমেন্টের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী উত্তর প্রদেশের বেশকিছু শহরে
এদিন ১০০ কোটি টাকারও বেশি মদ বিক্রি হয়েছে, এবং দুপুরের পর বেশ কিছু দোকান মদ ফুরিয়ে যাওয়ার জন্য বন্ধ করে দিতে হয়েছে।

এদিন রাজস্থানের বেশকিছু জায়গাতেও ভিড় সামলাতে না পেরে দোকান খোলার দু’ঘণ্টার মধ্যে দোকান গুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। রাজস্থানের মদের দোকানের সামনে পুলিশের নিয়োগ এবং টোকেন সিস্টেম চালু করার কথা ভাবা হচ্ছে।

Leave a Comment