বিশ্বাসঘতক চিনকে আর বিশ্বাস করতে নারাজ ভারত
নিজস্ব প্রতিবেদন, বহুবার বিশ্বাস ভেঙেছে চিন, তাই এবার আর বিশ্বাস করতে নারাজ ভারত। একদিকে মুখে বলছে উত্তেজনা চায় না বেজিং, অন্যদিকে সেনা বাড়িয়ে চলেছে চিন। তাই আর বেজিং – এর পর আস্থা রাখতে পারছে না নয়াদিল্লি। গত তিনমাস ধরে লাদাখে সংঘর্ষ চলছে ভারত ও চিন- এর।
প্যাংগংয়ের দক্ষিণ ও উত্তর, ফিঙ্গার ৪-এ সেনা দ্বিগুণ করে ফেলেছে লাল ফৌজ। প্রতিবার বৈঠকে একটা শান্তিপূর্ণ ইতি হলেও, ঠিক তার পরই সেই শান্তি নষ্ট করে চিন। আবার জয়শংকরের সঙ্গে চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-এর মস্কোতে আগামিকাল বৈঠক হবে। কিন্তু তাতে আদৌ কাজের কাজ কতটা হবে সেই নিয়ে সন্দেহ থেকে যাচ্ছে।
বারবার প্ররোচনামূলক আচরণ করছে লাল ফোজ। নিজেদের সেনা বাড়িয়ে প্যাংগংয়ের উত্তরে ভালো অবস্থানে রয়েছে চিন। অন্যদিকে দক্ষিণে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে ভারতও।
কথায় এক, কাজে আলাদা। এভাবেই গত কিছুদিন ধরে চালিয়ে যাচ্ছে চিন। মুখে বলছে বেজিং যে সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে হবে, অন্যদিকে ক্রমশই সেনা বাড়িয়ে চলছে তারা পূর্ব লাদাখে। এরফলে এখন বেজিংয়ের ওপর আস্থা কার্যত তলানিতে ঠেকেছে নয়াদিল্লির।
প্যাংগংয়ের দক্ষিণ ও উত্তর, ফিঙ্গার ৪-এ সেনা দ্বিগুণ করে ফেলেছে লাল ফৌজ। প্রতিবার বৈঠকে একটা শান্তিপূর্ণ ইতি হলেও, ঠিক তার পরই সেই শান্তি নষ্ট করে চিন। আবার জয়শংকরের সঙ্গে চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-এর মস্কোতে আগামিকাল বৈঠক হবে। কিন্তু তাতে আদৌ কাজের কাজ কতটা হবে সেই নিয়ে সন্দেহ থেকে যাচ্ছে।
ভারত কোনও স্থান থেকে সেনা সরালে সেটা যে চিন দখল করে নেবে না, এই সংক্রান্ত কোনও নিশ্চয়তা নেই। প্যাংগংয়ের উত্তরে যেমন সুবিধাজনক অবস্থানে আছে চিন, দক্ষিণে ভালো অবস্থানে আছে ভারত। সেখানেই বারবার প্ররোচনামূলক আচরণ করছে লাল ফোজ। নিজেদের সেনা বাড়িয়ে প্যাংগংয়ের উত্তরে ভালো অবস্থানে রয়েছে চিন। অন্যদিকে দক্ষিণে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে ভারতও।