করোনার ক্রমবর্ধমান আক্রমণ ঠেকাতে একমাত্র উপায় এর প্রতিষেধক যার জন্য গোটা বিশ্ব মুখিয়ে আছে। রাশিয়া ইতিমধ্যেই তাদের দেশীয় বাজারে এনেছে স্পুটনিক ভি। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন স্পুটনিক ভি নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত কারণ তৃতীয় পর্যায়ের হিউমান ট্রায়াল এখনো চলছে। ভ্যাকসিনের দৌড়ে এগিয়ে আছে অক্সফোর্ডের চাডক্স, যা বানাচ্ছে অস্ট্রোজেনেকা।
সম্প্রতি বেইজিংয়ের একটি বাণিজ্যমেলায় করোনার প্রতিষেধক প্রদর্শন করলো চিন। উপচে পরা ভিড় ঘিরে রেখেছিলো প্রতিষেধকের ওই ছোট্ট শিশিটিকে।
সাইনোভ্যাক বায়োটেক এবং সাইনোফার্ম নামক দুই সংস্থার তৈরী এই প্রতিষেধক এখনো বাজারে না আসলেও জনমানসে এর জন্য যথেষ্ট আশা তৈরী হয়েছে। সাইনোভাকের মতে তারা ইতিমধ্যেই একটি কারখানা বানিয়েফেলেছে যেটিতে বছরে ৩০ কোটি প্রতিষেধক তৈরী হবে, আশা করা যাচ্ছে এ বছরের শেষেই তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষাপর্ব সফলতার সাথে শেষ করতে পারবে তারা।
চীনের তৈরি এই ভ্যাকসিন এর সম্ভাব্য দাম হবে ১৪৬ ডলার যা কিনা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১০ হাজার টাকা। এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৭ কোটি ছাড়িয়েছে, মৃত প্রায় ন লক্ষ।